আসসালামু আলাইকুম

শনিবার, ৭ মার্চ, ২০১৫

সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ও পেনড্রাইভ ছাড়াই উইন্ডোজ ৮.১ সহ সকল উইন্ডোজ সেটআপ দিন

আমাদের কম্পিউটারে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম কাজ করতে হয়।কাজের ও ভাইরাসের কারনে কম্পিউটারে সমস্যা হওয়ার কারনে প্রায়শ আমাদের উইন্ডোজ সেটআপ দিতে হয়।কিন্তু অনেকেরই সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ নষ্ট।আবার ইউএসবি দিয়েও সেটআপ দেওয়া যায় উইন্ডোজ।কিন্তু মাঝে মাঝে প্রয়োজনের সময় সেই কাজের পেনড্রাইভটিও থাকে না আমাদের কাছে।এটা যে কি রকম বিরক্তিকর তা আমার মত যারা এ সমস্যায় পড়েছে তারা বুঝতে পারবে।কিন্তু অনেকেই আছে যারা জানে না যে সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ অথবা পেনড্রাইভ ছাড়াও উইন্ডোজ সেটআপ দেয়া যায়।উইন্ডোজ ৮ এবং এর আগের উইন্ডোজ সংস্করণগুলোতে পিসি চালু অবস্থায় ডিরেক্ট সেটআপ দেয়া যেত।কিন্তু উইন্ডোজ ৮.১ এ এই সিস্টেমটা নাই।মানে আপনি পিসি ওপেন রেখে সেটআপ দিতে পারবেন না।আপনার সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ অথবা পেনড্রাইভ অবশ্যই দরকার হবে।কিন্তু আমি আজকে দেখাবো যে EasyBCD নামের একটি সফটওয়্যারে দিয়ে হার্ডডিস্কে বুটেবল উইন্ডোজ তৈরি করে ওটা দিয়েই কিভাবে উইন্ডোজ সেটআপ দিবেন।এভাবে আপনি উইন্ডোজ ৮.১/৮/৭/এক্সপিসহ সব উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারবেন।যেহেতু উইন্ডোজ ৮.১ উইন্ডোজ এর নতুন সংস্করণ এবং এটি যেহেতু ডিরেক্ট পিসি থেকে সেটআপ দেয়া যায় না।তাই আমি আজকে উইন্ডোজ ৮.১ সেটআপ দিয়ে দেখাবো।এর জন্য আপনার দরকার হবে-
১।EasyBCD সফটওয়্যার
২।উইন্ডোজ ৮.১ এর ISO ফাইল।যাদের কাছে নেই তারা নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
Download(32 bit)
নিয়মাবলিঃ
১।যদি আপনি D: ড্রাইভে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে চান তাহলে উইন্ডোজ ৮.১ এর ISO ফাইল ওই ড্রাইভে কপি করে রাখুন(অবশ্যই কোন ফোল্ডারের মধ্যে রাখবেন না।খালি জায়গায় রাখুন)।আর D: ড্রাইভে  নতুন একটা ফোল্ডার তৈরি করুন এবং উইন্ডোজ ৮.১ এর ISO ফাইল MagicISO/Winrar দিয়ে Extract করে ওই ফোল্ডারের মধ্যে রাখুন।ফোল্ডারটির নাম দিন win81kit।তার সাথে সাথে D: ড্রাইভে vhd নামের একটা ফোল্ডারও তৈরি করুন।ঠিক নিচের মত হবে।
২।তারপরে EasyBCD নামের সফটওয়্যারটা ওপেন করুন এবং এরকম একটা ইন্টারফেস দেখতে পাবেন।
৩।Add New Entry বাটনে ক্লিক করুন।
৪।তারপরে নিচে ISO বাটনে ক্লিক করুন।
৫।Path এর খালি বক্সের দান পাশে ছোট আইকনটিতে ক্লিক করে যেখানে আপনার উইন্ডোজ ৮.১ এর ISO ফাইল আছে তা দেখিয়ে দিন এবং এর নাম দিন Windows 8.1 ISO।তারপরে Add Entry তে ক্লিক করুন।
৬।তারপরে Edit Boot Menu তে ক্লিক করুন নিচে Save settings এ ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
৭।এরপরে পিসি রিস্টার্ট দিন এবং দেখবেন অনেকগুলো অপশন দেখাচ্ছে।ওখান থেকে Windows 8.1 ISO সিলেক্ট করুন।বুট মেনু ওপেন হলে যেকোনো একটা কিবোর্ড এর বাটন প্রেস করে উইন্ডোজ সেটআপ এর সূচনা করুন।
৮।তারপরে নিচের উইন্ডোটি দেখতে পাবেন।
৯।ওখানে কিছু না করে SHIFT+F10 চেপে কমান্ড প্রম্পট ওপেন করুন।
১০।কমান্ড প্রম্পটে c: লিখে Enter প্রেস করুন।
১১।তারপরে লিখুন dir এবং Enter প্রেস করুন।
১২।এরপর d: লিখে Enter প্রেস করুন।
১৩।এরপর dir লিখে Enter প্রেস করুন।
১৪।cd win81kit লিখে Enter প্রেস করুন।
১৫।cd sources লিখে Enter প্রেস করুন।
১৬।তারপরে diskpart লিখে Enter প্রেস করুন।
১৭।এরপরে create vdisk file=d:\vhd\win81ent.vhd type=expandable maximum=41000 লিখে Enter প্রেস করুন।
১৮।এরপরে select  vdisk file=d:\vhd\win81ent.vhd  লিখে Enter প্রেস করুন।
১৯।attach vdisk লিখে Enter প্রেস করুন।
২০।তারপর exit লিখুন।
২১।এরপর setup লিখে Enter প্রেস করুন এবং সাথে সাথে একটা নতুন উইন্ডো ওপেন হবে।
এরপরে আমার আর কিছু বলার নাই।নরমাল নিয়মানুসারে উইন্ডোজ সেটআপ দেন।যাদের আমার টিউনের পরেও বুঝতে সমস্যা হয়েছে তারা নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন।আমি এই ভিডিওটির আদলেই সম্পূর্ণ টিউনটি করেছি।
N.B- ১।কমান্ড প্রম্পটের প্রত্যেকটা কমান্ড আমি যেভাবে দিয়েছি সেভাবে বানান ও কোথায় স্পেস আছে তা দেখে টাইপ করবেন।নাহলে ভুল কমান্ডের কারনে আবার আপনাকে টাইপ করতে হবে।
২।এভাবে আপনি একি নিয়মে সেটআপ দিয়ে অনেকগুলো উইন্ডোজ এর ভার্শন চালাতে পারেন।
৩।আমি সার্চ দিয়ে এই ধরনের কোন টিউন পাইনি।যদি পূর্বে কেউ এই ধরনের টিউন করে থাকে তাহলে আমি আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।
আমার একটা প্রবলেম হচ্ছে।কেউ সমাধান দিতে পারলে উপকৃত হতাম।আমি স্ক্রিনশট নিতে পারি না।কেউ যদি একটা ভাল স্ক্রিনশট নেয়ার এবং সেই স্ক্রিনশট এডিট করার একটা সফটওয়্যারের নাম বলতেন তাহলে উপকৃত হতাম।দেখতেই পাচ্ছেন আমি ভিডিও থেকে Windows+Print Screen চেপে স্ক্রিনশট নিয়েছি।

উইন্ডোজ ৮.১ এক্টিভেট করুন সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিতে

উইন্ডোজ ৮.১ এর ব্যাপারে মাইক্রোসফট সত্যিই অনেক সতর্ক ছিল । আমরা তা বুঝলাম কারন মাইক্রোসফট লিক হওয়া কী সাথে সাথে ব্লক করে দেয় ফলে স্কাইপি ব্যাবহার করে এক্টিভেট করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পরেছে । যদিও আমি একটি কি পেয়েছিলাম এবং সেটি ব্যাবহার করে স্কাইপি আইডি জেনারেট করে ফেলেছিলাম । কিন্ত্য এর পরের দিন ই কী টি ব্লক হয়ে যায়।
en-INTL-L-Win-8.1-Update-WN7-00578-RM1-mnco
আজ আপনাদের সাথে এমন একটি একটিভেটর শেয়ার করবো যেটা দিয়ে আপনি খুব সহজেই উইন্ডোজ একটিভ করতে পারবেন । এটি আপনার
পিসির কোন ক্ষতি করবে না । এটি আপনার সিস্টেম এর কোনো ফাইল ও রিপ্লেস করবে না কেজে এক্টিভেটর এর মতো । আপনি শুধু উইন্ডোজ
ইন্সটল করে এটি রান করুন । ব্যাস !!! আর কিছু করার দরকার নেই ।
ডাউনলোড লিঙ্ক –   এখানে ক্লিক করুন  ।।
ডাউনলোড করার নিয়ম –
aaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaa
এটি উইন্ডোজ ৭,৮,৮.১, অফিস ২০১৩ এক্টিভেট করতে সক্ষম !!! আসলেই চরম । স্কাইপির মতো এটাতে এতো ঝামেলা নেই । শুধু ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন । এর পরে দেখুন মজা !!!!! অনেকেই বলে এটি শুধু ১৫০ দিন এর জন্য এক্টিভেট করে । হ্যা কথাটা সত্য কিন্তু ১৫০ দিন পর নিজে নিজে সে আবার ১৫০ দিন এর জন্য এক্টিভেট হয়ে যাবে । নো ঝামেলা !!! আর এটি দিয়ে আপনি উইন্ডোজ আপডেট ও করতে পারবেন । এক  কথায় পুরো অরিজিনাল উইন্ডোজ ব্যাবহার এর মতো । আচ্ছা আসি যাদের এটি ইন্সটল করলেও উইন্ডোজ এক্টিভেট হয় না । আপনারা এটি ইন্সটল এর সময় উইন্ডোজ স্মার্ট স্ক্রিন অফ  রাখুন ( ইন্সটল এর পরে আবার অন করতে পারেন ) । উইন্ডোজ ইন্সটল করার জন্য এই কী টি ব্যাবহার করুনঃ
XHQ8N-CRMCJ-RQXB6-WCHYG-C9WKB
আইএসো তে না চললে নতুন কিছু দিয়ে ট্রাই করুন ।

VIDEO/AUDEO কাটা বা জয়েন করার জন্য দারুন সফটওয়্যার

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
images (1)
 আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম ভিডিও ও অডিও কাট আর জয়েন করার জন্য দারুন সফটওয়্যার । এটা দিয়ে কি করা যায় সেটা তো বুঝতে পারছেন । আর যারা কনভারটার দিয়ে এই কাজ টা করেন তাদের বলে রাখি converter দিয়ে কাট বা জইয়েন করার পর সব ফাইল ই convert করতেই হয় । ফলে ফরম্যাট বা কোয়ালিটি চেঞ্জ হয়ে যায় । কিন্তু এই সফটওয়্যার টিতে আপনাদের এই সমস্যা হবে না। তাহলে যাদের দরকার তারা এখন নেই নিয়ে নেন । ডাউনলোদ নিচের লিঙ্ক থেকে ।

video/audio cut%join 

ডাউনলোড নিয়ম
Capture

বুধবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৫

উইন্ডোজ ৭ একটিভ না করেই ছোট একটি সফটওয়্যার দিয়ে জেনুইন করে নিন

উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ দিয়েছেন? একমাসের ট্রায়াল পিরিয়ড শেষ হয়ে গেছে?উইন্ডোজ স্টার্টআপের সময় উইন্ডোজ একটিভেশনের ম্যাসেজ আসে? আপনার কম্পিউটারের ডেস্কটপের নিচে ডার কোনায় উইন্ডোজ নট জিনুইন লেখা আসছে?
৭ অ্যাক্টিভ
আপনার ডেস্কটপের ব্যাকগ্রাউন্ড কালো হয়ে গেছে? ট্রায়াল শেষ হয়ে যাবার পর আর কোন ‘কী’নিচ্ছে না? আবার সেটআপ করার কথা চিন্তা করছেন? আর আপনাকে নতুন করে উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ করতে হবে না।
কারণ,উইন্ডোজ সেভেন একটিভেট করার জন্য একটিভেশন ‘কী’আর দরকার নেই। শুধুমাত্র একটি ছোট্ট সফটওয়্যার দিয়ে আপনি উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ করতে পারেন। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর ইনস্টল করুন।
তারপর ডেস্কটপ শর্টকার্ট থেকে সফটওয়্যারটি চালু করে ‘Use the default loader (v0.91)’ সিলেক্ট করে ইনস্টল বাটনে ক্লিক করুন। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন…… কিছুক্ষন পর কম্পিউটার রিস্টার্ট নিবে।
ব্যস হয়ে গেলো!! আপনার উইন্ডোজটি আসলেই একটিভেট হয়েছে কিনা তা আপনি নিজেই দেখতে পারেন, আর এজন্য ‘My Computer’-এর উপর মাউস রেখে রাইট বাটন ক্লিক করুন তারপর ‘Properties’-এ ক্লিক করুন।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড এখানে ক্লিক করুন

Windows PC-র হার্ডওয়্যার সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত(সবকিছু)!!



Windows PC চালাচ্ছেন কিন্তু, আপনি জানেন না আসলে আপনার পিসি’টি কিভাবে চলছে, কি হচ্ছে ভেতরে, তাপমাত্রার কি অবস্থা সবকিছু জানুন একটি সফটওয়্যার HWinfo32 দিয়ে   আরও জানা যাবে:

1. Processor
2. Memory
3. Bus
4. Video Adapter
5. Monitor
6. Drives
7. Audio
8. Network
9. Ports

Software-টির রয়েছে চমৎকার সব সুবিধা যা একটি হার্ডওয়্যারের বিস্তারিত তথ্যের পাশাপাশি জানা যাবে System Summary আবার এগুলো রিপোর্ট হিসেবে সেভ করে রাখার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।

Software-টি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

কিভাবে উইন্ডোজ ৭ হতে অটো রান বন্ধ করবেন

কিভাবে উইন্ডোজ ৭ হতে অটো রান বন্ধ করবেন
How to stop auto run from windows7
কিভাবে উইন্ডোজ ৭ হতে অটো রান বন্ধ করবেন
আশা করি সবাই ভালো আছেন আজ আমি আপনাদের সাথে ছোট একটি টিপস নিয়ে হাজির হলাম যেটা অনেক দিন আগে পত্রিকায় দেখেছিলাম । আমরা সবাই যারা উইন্ডোজ 7 চালাই তারা লক্ষ করবেন যে কোন পেনড্রাইভ পিসি তে দেয়ার সাথে সাথে অটো রান হয়ে যাই যার ফলে ওই পেনড্রাইভে কোন ভাইরাস থাকলে সহজেই আপনার পিসি তে প্রবেশ করে । বিশেষ করে shortcut virus বেশী বিরক্তিকর এটা সহজেই প্রবেশ করে । আজকের পোস্ট পরার পর আপনার আর অটো রান হবে না আপনি চাইলে ।
কথা বাড়িয়ে লাভ নাই কাজের কথাই আসা যাক নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুন
১. প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে কন্ট্রোল প্যানেলে ক্লিক করুন
২. তারপর system & security তে ক্লিক করুন
৩. তারপর administrative tools এ ক্লিক করুন
৪. এরপর service এ ডাবল ক্লিক করুন
৫. তারপর shell hardware detection এ ডাবল ক্লিক করুন
৬. এবার startup type automatic থেকে disable করে দিন এবং service status stop করে দিন
৭. সবশেষে apply করে ok করে বের হয়ে আসুন
এখন থেকে আর কোন পেনড্রাইভ আপনার পিসি তে অটো রান হবে না । আপনি এই সেবা বন্ধ করতে চাইলে startup type disable থেকে automatic করে দিন এবং service status stop থেকে start করে apply করে ok করে বের হয়ে আসুন ।
আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে screenshoot দেয়া হল।
step 1
step 2
step 3
step 4
step 5
step 6
পোস্ট টি প্রথম প্রকাশিত এখানে

উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ এর VPN কানেকশান সেটআপ করবেন কীভাবে!!!

Virtual Private Network কে সংক্ষেপে VPN বলা হয়। একটি VPN, অথবা ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক নির্মাণ ইন্টারনেটের একটি ভার্চুয়াল “টানেল” যার মাধ্যমে আপনার ডাটা আপনার কম্পিউটার থেকে আদান প্রদান করতে পারে। UCR এ VPN হার্ডওয়্যার হিসাবে কাজ করবে. মনে করুন ভিপিএন বলতে একটি কাল্পনিক প্রাইভেট নেটওয়ার্কের কথা বলা হচ্ছে। একটা কম্পানির অনেক গুলো কম্পিউটার এর মাঝে নেটওয়ার্কিং করা থাকলে খুব সহজেই সবাই একে অপরকে ইমেইল, ফাইল ইত্যাদি তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। প্রাইভেট নেটওয়ার্ক আর পাবলিক নেটওয়ার্কের মধ্যে মূল পার্থক্য হল প্রাইভেট নেটওয়ার্কে শুধুমাত্র ওই নেটওয়ার্কের সদস্যগণ একজন আরেকজনের সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে কিন্ত পাবলিক নেটওয়ার্কে পৃথিবীর যে কেউ যে কারো সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। পাবলিক নেটওর্য়াক বা ইন্টারনেটে যেহেতু পৃথিবীর সবাই সংযুক্ত তাই এখানে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি থেকে যায়। যেহেতু ইন্টারনেট ব্যবহার করে সরাসরি তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি থাকে, তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিজের নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হওয়ার নিরাপদ পদ্ধতি হল VPN। এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারী এবং প্রাইভেট নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার জন্য ইন্টারনেটে একটি কাল্পনিক সুড়ঙ্গ তৈরী হয়।
https://www.facebook.com/TunerPageCom

ফ্রীতে VPN (Virtual Private Network) কানেকশন তৈরি করুন

সুরক্ষা, গোপন এবং অনব্লক থাকুন ৯টি ফ্রী VPN দিয়ে

আজ আমি আপনাদের জন্য যে টিউটোরিয়ালটি নিয়ে হাজির হয়েছি তা উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ এর উপর। কিভাবে এটি সেটআপ করবেন তা এখান থেকে দেখে নিন ফ্রীতে VPN (Virtual Private Network) কানেকশন তৈরি করুন। কিন্তু কিভাবে আপনি আপনার উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ এ এর কানেকশান কনফিগারেশান করবেন, তাই দেখুন আমার এই টিউটোরিয়ালটিতে।

VPN কানেকশান কনফিগারেশান করা

________________________________________________________________________________________________

নতুন কানেকশান তৈরি করা

  • প্রথমে এখানে যানঃ Control Panel —> Network and Sharing Center
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার এখানে ক্লিক করুনঃ “Change adapter settings”.
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার এখানে যানঃ File —> “New Incoming Connection”.
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • কনফিগারেশানের প্রথম উইজার্ড এটি। এখান থেকে আপনি আপনি কোন কোন ইউজারকে অ্যাকসেস দিতে চান তা সিলেক্ট করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার “Through the internet” সিলেক্ট করে Next করুন।
  • এবার আপনার ইন্টারনেট প্রোটোকল সিলেক্ট করুন ও “Internet Protocol Version 4 (TCP/IPv4) এ ডাবল ক্লিক করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার নিচের ছবির মতো সেটিং করে OK করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • আপনি সেটআপের শেষ উইজার্ডে চলে আসলেন। এবার Finish বাটনে ক্লিক করে শেষ করুন। তবে অবশ্যই আপনার পিসির নামটা মনে রাখবেন। নিচের মতো দেখাবে।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
এই মাত্র আমরা আমাদের VPN connection সেটআপের কাজ শেষ করলাম। এবার আসুন আমরা উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল কনফিগারেশান করি।

উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল কনফিগারেশান

  • প্রথমেই এখানে যানঃ Control Panel —> Windows Firewall.
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • বামপাশের মেনু থেকে “Advanced Settings” এ ক্লিক করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার “Inbound Rules” এ ক্লিক করুন।
  • এবার “Actions” —> “New Rule…” এ ক্লিক করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • তাহলে একটি নতুন উইজার্ড আসবে।
  • এখান থেকে Port সিলেক্ট করে Next করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবারের উইজার্ড থেকে “TCP” সিলেক্ট করুন ও “Specific remote ports” এ “1723” লিখুন ও Next করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার “Allow the connection” সিলেক্ট করে Next করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার প্রত্যেকটি অপশান সিলেক্ট করে Next করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার Description ফিল্ডে আপনার ইচ্ছা মতো আজাইরা যত প্যাঁচাল আছে লিখুন :P ও Finish বাটনে ক্লিক করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার আপনার Router configuration টা করে নিন। কিভাবে করবেন? কষ্ট করে একটি পিপি ভাইকে বলবেন আমি এখনও এটা শিখতে পারি নি :( :cry:
ব্যস আপনার কাজ শেষ। এবার ব্যবহার করতে থাকুন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More